মাধ্যমিক পাসে রাজ্যে জেল পুলিশে নিয়োগ

WhatsApp Group (Join Now) Join Now
Telegram Group (Join Now) Join Now
Rate this post

যে সমস্ত চাকরিপ্রার্থীরা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ডিফেন্সে কাজ করতে চান, তাদের জন্য সুখবর। আর কিছুদিনের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের জেল পুলিশের একাধিক শূন্য পদে কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। যেখানে মাধ্যমিক পাশে ছেলে মেয়েরা আবেদন করতে পারবে।

আমরা এই নিবন্ধের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো, জেল পুলিশের এই নিয়োগের জন্য আবেদনকারীর কেমন যোগ্যতা লাগবে, কত বয়স পর্যন্ত আবেদন করা যাবে, কত তারিখ থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং প্রার্থী নিবার্চনের পদ্ধতি সম্পর্কে একটি বিস্তারিত ধারনা।

মাধ্যমিক পাসে রাজ্যে জেল পুলিশে নিয়োগ

অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আপাতত বলা হয়েছে, জেল পুলিশের একাধিক শূন্য পদে ছেলে এবং মেয়ে নিয়োগ করা হবে। নিয়োগের সম্পূর্ণ নোটিশটি আগামী ৬ আগস্ট ২০২৩ তে অফিশিয়াল ওয়েবসাই https://prb.wb.gov.in/ তে প্রকাশিত হবে।

চার বছর আগে পশ্চিমবঙ্গের জেল পুলিশের একই পোস্টে নিয়োগ করা হয়েছিল। সেই নিয়োগ তথ্যে উপর বেশ করে আমরা এই জেল পুলিশ নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স, পরীক্ষার ধরন কেমন হবে এবং কি কি সিলেবাসের উপর পরীক্ষা হবে সেই সম্পর্কিত একটি বিস্তারিত ধারণা দেবো

যোগ্যতা

জেল পুলিশে এই নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রার্থীকে মাধ্যমিক পাস করতে হবে। মাধ্যমিক পরীক্ষায় যেকোনো নাম্বার পেয়ে পাস করলে আবেদন করা যাবে।

প্রার্থীর বয়স

এই পোষ্টের জন্য আবেদন করতে গেলে প্রার্থীর বয়স ১৮ বছর থেকে ২৭ বছরের মধ্যে হতে হবে । এই নিয়মের যদি পরিবর্তন হয়, তখন বয়স সর্বাধিক ১৮ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত হতে পারে, যেটি ৬ আগস্ট ২০২৩ তে এর সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশের পরে জানা যাবে। সংরক্ষিত ক্যাটাগরির প্রার্থীদের জন্য সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বয়সের ছাড় রয়েছে।

🔥আরও পড়ুনঃ-

👉 ভারতকে চাঁদে পৌঁছাতে কেন 40 দিন লাগবে? আমেরিকা, রাশিয়া, চীন -র মাত্র ৪ দিন লাগে

কোন পোস্টে নিয়োগ করা হবে?

এই নিয়োগটি করা হবে Jail Warden অর্থাৎ জেল পুলিশের জন্য।

লিখিত পরীক্ষাটি কি কি ভাষায় থাকবে?

জেল পুলিশের এই নিয়োগের পরীক্ষাটি বাংলা, ইংরেজি এবং নেপালি ভাষাতে হবে।

প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া

জেল পুলিশ এই নিয়োগের জন্য ৯০ নাম্বারের একটি লিখিত পরীক্ষা হবে। যেখানে জেনারেল নলেজ (GK) থাকবে ২৫ নম্বরের, ইংরাজি থাকবে ২৫ নম্বরের, গণিত থাকবে ২০ নম্বরের, GI থাকবে ১০ নম্বরের, আর কম্পিউটার থাকবে ১০ নম্বরের।

এই ৯০টি প্রশ্ন থাকবে মাধ্যমিক লেবেলের MCQ অর্থাৎ মাল্টিপল চয়েস কোয়েশ্চেন। একটি প্রশ্নের চারটি করে উত্তর দেওয়া থাকবে যার মধ্যে একটি উত্তর সঠিক হবে। একটি সঠিক উত্তর দিলে ১ নম্বর পাবে এবং একটি উত্তর ভুল দিলে ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে অর্থাৎ ৪টি প্রশ্নের ভুল উত্তর দিলে ১ নম্বর করে কাটা যাবে।

এই লিখিত পরীক্ষায় পাশ করলে পার্থীকে মাঠের জন্য ডাকা হবে। এই লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে গেলে প্রার্থী ৯০ নাম্বারের যতটা কাছাকাছি নাম্বার পাবে, নিয়োগের পরবর্তী স্টেপে যাবার জন্য ততটা সুযোগ বেড়ে যাবে, কারণ এখানে কার্ড অফ নাম্বারের ভিত্তিতে নিয়োগের পরবর্তী ধাপে যাবার জন্য ডাকা হবে।

লিখিত পরীক্ষায় পাস করলে প্রার্থীকে ফিজিক্যাল এফিশিয়েন্সি টেস্ট এবং ফিজিক্যাল মেজারমেন্ট টেস্টর মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীকে সিলেকশন করা হবে। এখানে পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগের ক্ষেত্রে যেমন শারীরিক মাপ-যোগ এবং মাঠ লাগে ঠিক তেমনি লাগবে। এর পর হবে ১০ নাম্বারের ইন্টার ভিউ এবং সিলেকশন।

Hey, My Name is Priyanka From Diamond Harbour, West Bengal & I Have Been Blogging Since 3 Years Ago. I Have 10+ Websites Which I Manage by Myself. I completed my graduation in philosophy.

Leave a Comment