Priyanka 
যখন আমরা একা থাকি তখন আমাদের সময় কাটানোর জন্য ভালোবাসার ছন্দ (Valobasar Chondo) গুলি দেখতে ভালো লাগে, কারণ এই অসম্ভব সুন্দর প্রেমের ছন্দ গুলি আমাদের প্রিয় মানুষদের সঙ্গে কাটানো বিভিন্ন মুহূর্তকে তুলে ধরে। ভালোবাসার ছন্দ লেখার জন্য অনেক সময় আমাদের খুব বেশি পরিশ্রম করতে হয় না, কারণ প্রিয় মানুষের প্রতি আমাদের ভালোবাসা, আবেগ ও অনুভূতি …
আপনাদের প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করার জন্য বেশ কিছু বাছাই করা বাংলা শর্ট ক্যাপশন (Bangla short caption) তুলে ধরলাম, আসা করি এই ছোট ক্যাপশন (Choto caption) গুলি আপনাদের খুব ভালো লাগবে। হৃদয়কে স্পর্শ করা এই শর্ট ক্যাপশন গুলি আপনার কাছের মানুষ এবং আপনার আত্বিয়দের কাছে, আপনার চিন্তাধারা, আবেগ এবং ব্যক্তিত্বকে তুলে ধরতে সাহায্য করবে। জীবনের …
আমাদের প্রত্যেক দিনের জীবনে Wish করার জন্য বিভিন্ন ধরনের জীবন মুখি ক্যাপশনের প্রয়োজন হয়। এখানে আমি বেশ কিছু বাছাই করা ফেসবুক ক্যাপশন (fb caption bangla) তুলে ধরবো। এই বাংলা ক্যাপশন গুলি আপনি Facebook ছাড়াও Instagram এবং WhatsApp এর মতো জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া গুলিতে ব্যবহার করতে পারবেন। বাংলা শর্ট ক্যাপশন গুলিকে সোশ্যাল মিডিয়ার Bio, Status এবং …
১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ৯ই ডিসেম্বর ভারতীয় গণ-পরিষদের প্রথম অধিবেশন শুরু হলে ভারতের অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রি জওহরলাল নেহেরু যে লক্ষ্যমূলক প্রস্তাব (The objective Resolutions) পেশ করেন (১৩ই ডিসেম্বর, ১৯৪৬) তাতে ভারতকে ‘স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র’ রূপে অভিহিত করা হয়। ব্রিটিশ শাসন তখনও বজায় থাকলেও স্বাধীনতার পদধ্বনি শোনা যাচ্ছিল। তাই ভবিষ্যৎ ভারতের শাসনব্যবস্থার রূপরেখা ঐ লক্ষ্যমূলক প্রস্তাবের মধ্যে …
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালে ভারতের রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানের জন্য মন্ত্রিমিশন যে সমস্ত প্রস্তাব দিয়েছিল, তারমধ্যে ভবিষ্যৎ শাসনতন্ত্র বা সংবিধান রচনা করার জন্য একটি গণ-পরিষদ (Constituent Assembly) গঠনের কথাও ছিল। মন্ত্রি মিশনের প্রস্তাব ব্যর্থ হলেও সেই রূপরেখা অনুযায়ী ভারতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় (১৯৪৬) এবং তারই ফলে গণ- পরিষদ গঠিত হয়, যা স্বাধীন ভারতের সংবিধান রচনা করে। …
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রথম দিকে সাফল্য লাভ করলেও শেষ পর্যন্ত অক্ষশক্তি (জার্মানি, ইটালি ও জাপান) মিত্রশক্তির (ব্রিটেন, ফ্রান্স, রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) কাছে পরাজিত হয়েছিল। অক্ষশক্তির এই পরাজয়ের পেছনে বেশ কিছু কারণ ছিল : (১) দুই শিবিরের মধ্যে যুদ্ধের লক্ষ্যগত পার্থক্য: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অক্ষশক্তি ও মিত্রশক্তির মধ্যে যুদ্ধের লক্ষ্যগত মৌলিক পার্থক্য ছিল। অক্ষশক্তির যুদ্ধাভিযানের পেছনে ছিল …
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের জনগণ আশা করেছিল যে, জাতিসংঘ যুদ্ধ বিধ্বস্ত বিশ্বের শান্তি অব্যাহত রাখতে রাখতে সমর্থ হবে। কিন্তু জাতিসংঘের পক্ষে তা করা সম্ভব হয়নি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির দু’দশকের মধ্যেই ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের রণদামামা বেজে উঠেছিল এবং ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের আগস্ট মাসে জাপানের আত্মসমর্পণের পর এই যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের মত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের …
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ব্যাপকতা এবং ধ্বংসলীলা মানুষকে যুদ্ধের প্রতি বীতশ্রদ্ধ এবং শাস্তির জন্য আগ্রহী করে তোলে। তার ফলেই প্রথম বিশ্বযুদ্ধের অবসানের পর অনেক প্রচার ও আশা নিয়ে জাতিসংঘ ( League of Nations) নামে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানটি গঠিত হয়। জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাতাগণ আশা করেছিলেন যে, তারা এমন এক বিশ্ব প্রতিষ্ঠা করবেন যেখানে যুদ্ধ, পররাজ্য গ্রাস, আক্রমণ অতীতের কাহিনিতে পরিণত …
জাপানের আগ্রাসন: যুদ্ধের প্রথম দিকে জাপান ও আমেরিকা কেউই প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েনি। ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে জাপান ও জার্মানি সাম্যবাদ বিরোধী (Anti-Comintern) চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে জার্মানি, ইটালি ও জাপানের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল ত্রি-পাক্ষিক চুক্তি। ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে জার্মানি ও ইটালি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে লিপ্ত হলেও জাপান সেই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েনি। কারণ তখনও ওই যুদ্ধ ইউরোপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ …
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা লক্ষ্য করে বিশ্বের রাষ্ট্রনায়কগণ আন্তর্জাতিক বিবাদ-বিসংবাদের শান্তিপূর্ণ সমাধান বা বিশ্বশান্তিকে নির্বিঘ্ন করে তোলার উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক সংস্থা জাতিসংঘ (League of nation) স্থাপন করেন। এই উদ্দেশ্যেই জাতিসংঘের চুক্তিপত্রে যৌথ নিরাপত্তার নীতি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। যৌথ নিরাপত্তার ব্যবস্থা অনুসারে স্থির হয় যে, শর্ত ভঙ্গ করে যুদ্ধের পথ ধরলে সেই রাষ্ট্রকে আক্রমণকারী বলে ঘোষণা করা হবে, কোনো …
Bong Update focus on the Indian Government Scheme, Job News in Bengali, News, etc. niche so, our main priority is to search for new content and present it in front of you to learn something new.
© 2023 Bong Update
