সম্রাট আকবরের ধর্মনীতি আলোচনা কর। Akbar’s Religious Policy in Bengali

WhatsApp Group (Join Now) Join Now
Telegram Group (Join Now) Join Now
3.5/5 - (2 votes)

আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আকবরের ধর্ম নীতি সম্পর্কে একটি বিস্তারিত ধারণা দেব। আকবর কট্টর সুন্নি মুসলিম হবার সত্ত্বেও তিনি উদার ধর্ম নীতি গ্রহণ করেছিলেন। তিনি জানতেন মোগল সাম্রাজ্যের বিস্তার ও সাম্রাজ্যের স্থিতাবস্থা রাখতে গেলে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের সহযোগিতা পাওয়া একান্ত প্রয়োজন তাই তিনি উদারপন্থী ও বিস্তৃত চিন্তার আশ্রয় নেন।

আকবরের ধর্মীয় নীতিটি অনেক ঐতিহাসিক ‘সুল-ই-কুল’ নীতি বলে আখ্যায়িত করে থাকেন। আবার অনেকে আকবরের ধর্মীয় নীতিকে আকবরের প্রশাসনিক ব্যবস্থার প্রধান কেন্দ্রবিন্দু বলে আখ্যায়িত করেন। নিচে আকবরের ধর্ম নীতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।

আকবরের ধর্ম নীতি । Akbar’s Religious Policy in Bengali

এক নজরে

16 শতকে বিশ্ব ইতিহাসে যে ধর্মীয় পুনরুজ্জীবন শুরু হয়েছিল তার এক কান্ডারি ছিল মোগল সম্রাট আকবর। আগের মুসলিম শাসক দ্বারা অত্যাচারিত হবার পরে আকবরের আমলে প্রথম হিন্দুরা স্বাধীনতার স্বাদ পায়।

পূর্বসূরিদের হিন্দুবিদ্বেষী মনোভাব থেকে তিনি শিক্ষানিয়েছিল যে বিশাল মোগল সাম্রাজ্যকে সঠিক ভাবে বিকাশ করতে গেলে এবং বাইরের অন্য কোনো রাজ্যের আক্রমণ প্রতিহত করতে বা জয় করতে গেলে সবধর্মকে সম্মান দিতে হবে।

কারণ তাদের সাহায্য ছাড়া সাম্রাজ্যের সুরক্ষা কখনো সম্ভব নয়। আকবরের আমলে হিন্দুদের মধ্যে জাতীয়তাবাদ জাগরিত হয় এবং তারা নিজেকে মুঘল সাম্রাজ্যের অংশ মনে করে।

আকবরের শ্রেষ্ঠত্ব

ভারতবর্ষে যে সমস্ত মুসলমান নৃপতিগণ রাজত্ব করিয়া গিয়াছেন তাহাদের মধ্যে উদার ধর্মনীতি-জ্ঞানের দিক দিয়া আকবর যে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন সে বিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নাই। তাঁহার উদার মনোভাব এবং গভীর ধর্মজ্ঞানের ফলে তিনি সর্বপ্রকার গোঁড়ামির উর্দ্ধে উঠিতে পারিয়াছিলেন।

সেইজন্যই তিনি জাতিধর্ম নির্বিশেষে সকল ভারতবাসীর স্বাভাবিক আনুগত্য লাভ করিয়া একটি স্থায়ী সাম্রাজ্য গড়িয়া তুলিতে সক্ষম হইয়াছিলেন। তিনি একটি ধর্মনিরপেক্ষ শাসন- ব্যবস্থা প্রবর্তন করিয়া, পরধর্ম সহিষ্ণুতাকে মূলনীতি হিসাবে গ্রহণ করিয়া আধুনিকতার অগ্রদূত হিসাবে চিরস্মরণীয় হইয়া আছেন ।

উদার ধর্মনীতির কারণ (Factors influencing his religious views):

বিভিন্ন প্রভাবের ফলেই আকবরের উদার ধর্মনীতি গড়িয়া উঠিতে পারিয়াছিল।

ষোড়শ শতাব্দীর প্রভাব

আকবর যে শতাব্দীতে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন সেই ষোড়শ শতাব্দী ছিল অনুসন্ধিৎসা ও জ্ঞানান্বেষণের যুগ; বিশ্বের বিভিন্ন সত্য কেন্দ্রে যে নব জ্ঞানোন্মেষ দেখা যাইতেছিল, আকবরের ন্যায় চিন্তাশীলগণকেও তাহা প্রভাবিত করিয়াছিল ।

নবীন ধর্মাচার্যগণের প্রভাব বংশের প্রভাব

কবীর, নানক প্রভৃতি ভারতীয় নবীন, ধর্মাচার্যগণ পূর্বেই নূতন দৃষ্টিভঙ্গী ও ধর্মনীতি প্রচার করিয়া আকবরের ক্ষেত্র প্রস্তুত করিয়া গিয়াছিলেন। তৈমুর বংশধরগণ উৎকট ধর্মান্ধতার বদলে বেশির ভাগই ছিলেন সুফী মতবাদের দ্বারা প্রভাবিত।

আকবরের পিতা ও পিতামহেরও কোন গোঁড়ামি ছিল না। তাঁহার মাতা হামিদা বানুর উদারতা, মানসিক উৎকর্ষতা ও পরধর্মসহিষ্ণুতা তাঁহাকে বাল্যকাল হইতেই যথেষ্ট প্রভাবিত করিয়াছিল।

প্রথমে সুফী পণ্ডিতদের সংস্পর্শ হিন্দু পত্নীদের প্রভাব

প্রথম জীবনেই তিনি পারস্য হইতে আগত সুফী পণ্ডিতগণের সংস্পর্শে আসিয়া ছিলেন এবং উদার আবদুল লতিফের নিকট হইতে শিক্ষালাভ করিয়াছিলেন । তাঁহার উদার ধর্মনীতির ফলেই তিনি রাজপুত রমনীদের বিবাহ করিয়া- ছিলেন; তাহাদের প্রভাব তাঁহার উদার ধর্মভাব বুদ্ধিতে আরও সাহায্য করিয়াছিল।

রাজ সভায় পণ্ডিতবর্গের সমাবেশ

তাঁহার রাজসভায় নানা ধর্মাবলম্বী জ্ঞানী-গুণীর সমাবেশ ঘটিয়াছিল। তাহাদের সহিত আলোচনার মধ্য দিয়া বিভিন্ন ধর্মের সার কথা যে একই তাহা তিনি উপলব্ধি করিতে পারিয়াছিলেন, এবং ইহার ফলে পরধর্ম সহিষ্ণু ও ধর্মব্যাপারে তিনি উদার হইয়া উঠেন।

শেখ মোবারক এবং তাঁহার পুত্রদ্বয় ফৈজী ও আবুল ফজলের পাণ্ডিত্যপূর্ণ আলোচনা এই ব্যাপারে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। আকবর নিজে ছিলেন গভীর ধর্ম- প্রাণ ব্যক্তি; ধর্মীয় সত্যকে উপলব্ধি করিবার জন্য তিনি ছিলেন উদ্‌গ্রীব।

“Akbar would sit many a morning alone in prayer and melancholy near the palace in a lonely spot with his head bent over his chest and gathering the bliss of early hours.” – Badauni.

উলেমাদের ধর্মান্ধতা ও নিরম আলোচনা

কিন্তু উলেমাদের ধর্মান্ধতা ও তাঁহাদের নিরস ও নিরর্থক বিতর্ক তাঁহাকে পীড়া দিত ; ইহার ফলে তিনি আরও বেশী করিয়া সর্ব ধর্মসার গ্রাহী হইয়া উঠিলেন। উদারতা ও সহিষ্ণুতাকেই তিনি তাঁহার মূলমন্ত্র হিসাবে গ্রহণ করিলেন ।

🔥আরও পড়ুনঃ-

👉 মুঘল সম্রাট আকবরের শাসন ব্যবস্থা

ধর্মজীবনের বিকাশ (Evolution of Akbar’s Religious views):

ধর্ম জীবনের তিন পর্যায় (সুন্নী মুসলমান)

আকবরের ধর্মজীবনকে মোটামুটিভাবে তিন ভাগে ভাগ করা যায় । প্রথম ভাগে অর্থাৎ ১৫৭৯ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি সুন্নী মুসলমান হিসাবে ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি মানিয়া চলিয়াছিলেন।

তাঁহার চিন্তাধারার ধীর পরিবর্তন বাহ্যিক কোন কর্মধারার বিশেষ কোন পরিবর্তন আনে নাই। সেই বৎসরই তিনি শেষবারের মত তীর্থযাত্রী রূপে আজমীড় গিয়াছিলেন ।

ইবাদত খানা

১৫৭৯ খ্রীষ্টাব্দের পর হইতেই তাঁহার ধর্মজীবনের দ্বিতীয় পর্যায় আরম্ভ হয় । এই সময় হইতে ইসলামধর্মের অনুষ্ঠানাদির উপর তিনি আস্থা হারাইতে থাকেন। ধর্মালোচনার জন্য তিনি ফতেপুর সিক্রিতে একটি ইবাদাৎ থানা স্থাপন করিয়া ছিলেন।

এখানে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীগণ ধর্মকথা আলোচনা করিতেন, আকবর তাহা গভীর মনোনিবেশ সহকারে শ্রবণ করিতেন। অবশেষে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছিলেন যে সমস্ত ধর্মের মূল কথাই এক । ইহা হইতেই তিনি উলেমাদের ধর্মান্ধতা ও নীরস বির্তকে বীতশ্রদ্ধ হইয়া পড়িতেছিলেন।

দ্বিতীয় পর্যার অভ্রান্ত কর্তৃত্বের ঘোষণা

উলেমাদের মধ্যে ধর্মসংক্রান্ত বিবাদ-বিসম্বাদ বন্ধ করিবার উদ্দেশ্যে তিনি একটি নূতন দলিল ঘোষণা করিলেন। ডাঃ স্মিথের মতে ইহা হইতেছে ‘অভ্রান্ত কর্তৃত্বের ঘোষণা’ (Infallibality Decree) ।

এই ‘ঘোষণার মূলকথা

এই ঘোষণা দ্বারা আকবর নিজে রাষ্ট্র ও ধর্মব্যবস্থার সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব গ্রহণ করিলেন । এই ঘোষণার মূল কথা ছিল এই যে ধর্মসংক্রান্ত ব্যাপারে মতান্তর ঘটিলে আকবরের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে, যদি তাহা কোরাণের বিরোধী না হয়।

স্মিথের মন্তব্য

ঐতিহাসিক স্মিথের মতে আকবরের এই ঘোষণা তাঁহার ঔদ্ধত্যের পরিচায়ক এবং ইহার দুই এক বৎসর পর হইতেই আকবর ইসলাম বিরোধী হইয়া উঠেন। “Like Henry VII Akbar would himself be the head of the Church and there should be no Pope in India but Akbar.”-Dr. Smith.

অন্যান্য ঐতিহাসিকদের ভিন্ন মত

কিন্তু বর্তমান ঐতিহাসিকগণ স্মিথের এই মত সমর্থন করিতে পারেন না ৷ তাঁহাদের মতে মুসলমান ধর্মের আভ্যন্তরীণ বিরোধের মীমাংসা করা এবং বিভিন্ন মতাবলম্বীদের মধ্যে সমন্ব সাধন করিয়া উহাকে সকলের গ্রহণযোগ্য করাই ছিল আকবরের মূল উদ্দেশ্য।

তৃতীয় পর্যায় দ্বীন-ইলাহী

আকবরের ধর্মজীবনের তৃতীয় পর্যায় আরম্ভ হয় ১৫৯২ খ্রীষ্টাব্দ হইতে। বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পরস্পর বিদ্বেষ এবং এবং পর ধর্ম সম্বন্ধে অসহিষ্ণুতা আকবর কোন দিনই মনে-প্রাণে সমর্থন করিতে পারেন নাই।

এখন তিনি একেশ্বর বাদের ভিত্তিতে সকল ধর্মের সারবস্তু লইয়া এক নূতন ধর্মমতের উদ্ভাবন করিলেন । ইহাই তাঁহার ‘দীন-ইলাহী’ (Din-Ilahi) নামে পরিচিত।

সকল ধর্মের দর্শনই ইহাতে স্থান পাইয়াছিল, নানা বিরোধী ধর্মের একটি সমন্বয়ের আদর্শ ইহাতে উপস্থাপিত হইয়াছিল। একটি ঐক্যবদ্ধ জাতিগঠনে প্রয়াসী আকবর একটি জাতীয় ধর্মের উদ্ভাবন করিয়াছিলেন।

দীন ই ইলাহির উদ্দেশ্য ও ইহার ব্যর্থতার কারণ

কিন্তু তিনি এই ধর্ম জোর করিয়া কাহারও উপর চাপাইতে চাহেন নাই, প্রচার করিবারও কোন ব্যবস্থা করেন নাই। সুতরাং গভীর ধর্ম জ্ঞানে পরিপূর্ণ ‘দীন-ই-ইলাহি’ জনসাধারণের মনে প্রভাব বিস্তার করিতে পারে নাই ।

স্মিথের বিরূপ সমালোচনা

ঐতিহাসিক ডক্টর স্মিথ মনে করেন যে ‘দীন-ইলাহী’ আকবরের মূর্খতার চরম নিদর্শন মাত্র । “The Divine faith (Din-Ilahi) was a monument of Akbar’s folly and not of his wisdom.” Smith.

বদায়ুনী ও খ্রীষ্টান ধর্মযাজকদের (Jesuites) অনুসরণ করিয়া স্মিথ মনে করেন যে ‘দীন-ইলাহীর’ পর হইতে আকবর ক্রমেই ইসলাম-বিরোধী হইয়া উঠেন এবং মুসলমানদের উপর নানা প্রকার বিধি নিষেধ আরোপ করিতে থাকেন।

কিন্তু বদায়ূনী বা জেসুইটদের মতামত নানা কারণে সব সময়ে গ্রহণযোগ্য নয়। ইহারা আকবরের রাজনৈতিক ও ধর্মনৈতিক কার্যাবলীকে বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গি লইয়া দেখিতেন।

আকবরের ধর্মনীতির মূল কথা

আসল কথা হইতেছে আকবর সব সময়েই কোরাণে বিশ্বাসী ছিলেন, এবং তিনি ঐকান্তিক ভাবে ধর্মসহিষ্ণুতায় বিশ্বাসী ছিলেন, তাঁহার ধর্মনীতির মূল কথাই ছিল ‘স্থল-ই-কুল’ অর্থাৎ পরধর্ম সহিষ্ণুতা। এই কারণে অনেক ইউরোপীয় ঐতিহাসিকও তাঁহার দানকে উচ্ছসিতভাবে প্রশংসা করিয়াছেন।

“One of his (Akbar’s) creations will assure to him for all time a pre-eminent place among the benefactors of humanity- greatness and universal toleration in matters of religious belief.”-Von Moner.

সুল ই কুল কি?

সুল ই কুল হল একটি আরবী কথা যার অর্থ হল সর্বজনীন শান্তি বজায় রাখা। সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে তার রাজত্বে নানা জাতের লোক বসবাস করতো এছাড়া তার মন্ত্রী সভার বড় বড় পদে ছিল অমুসলিম কর্মচারী।

তিনি বুঝেছিলন এতো বড় সাম্রাজ্যকে সঠিক ভাবে দীর্ঘদিন চালাতে গেলে সব ধর্মের মধ্যে সংহতি আনতে হবে যে কারণে তিনি দীন-ই-ইলাহি নামে ইসলাম ধর্মকে একটি নতুন ভাবে পরিবেশন করে। তাই তিনি ইতিহাসে শেষ্ঠ মুঘল সম্রাটের ঘষিত হয়ে ছিলেন এবং স্বগৌরবে দীর্ঘ ৪৯ বছর রাজত্ব করতে পড়েছিলেন।

উপসংহার

উপরে উল্লেখিত আকবরের ধর্ম নীতি থেকে এটা স্পষ্ট যে মোগল সম্রাটদের মধ্যে হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রীতি স্থাপনের ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন শেষ্ঠ নরপতি। তার ধর্মীয় নীতির প্রধান সাফল্য হল হিন্দু ও মুসলমানদেরকে কাছাকাছি আনা। যদিও তিনি মুঘল সাম্রাজ্য সহ ভারতকে একটি জাতীয় রাষ্ট্র তৈরি করতে পারেননি তবু তিনি মারা যাবার সময় একজন জাতীয় সম্রাট হিসেবে মারা গিয়েছিলেন।

FAQs

প্রশ্ন: সম্রাট আকবর এর পুরো নাম কি?

উত্তর: সম্রাট আকবর এর পুরো জালালউদ্দিন মুহাম্মদ আকবর

প্রশ্ন: আকবরের ধর্মীয় নীতি কি ছিল?

উত্তর: আকবরের ধর্মীয় নীতি ছিল দীন-ই-ইলাহি বা “ঈশ্বর বিশ্বাস” তাই তিনি ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সমন্বয়বাদ প্রচলন করে ।

প্রশ্ন: আকবর কেন উদার ধর্মীয় নীতি গ্রহণ করেছিলেন?

উত্তর: কারণ আকবরের রাজসভায় অনেক রাজপুতের স্থান ছিল.এছাড়া একটি বড় সাম্রাজ্যকে ভালো ভাবে চালাতে গেলে বা বিস্তার করতে গেলে ধার্মিক সম্প্রীতির প্রয়োজন।

প্রশ্ন: দ্বিতীয় আকবর কে ছিলেন?

উত্তর: দ্বিতীয় আকবর ছিলেন শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের পিতা, যিনি 1806 থেকে 1837 সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন। অন্য দিকে তিনি ছিলেন শাহ আলম দ্বিতীয়ের পুত্র।

প্রশ্ন: দীন-ই-ইলাহি মূল নীতি কী?

উত্তর: সম্রাট আকবর একেশ্বরবাদের বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি 1582 সালে বিভিন্ন ধর্মের সেরা উপাদানগুলিকে একত্রিত করার জন্য দীন-ই-ইলাহি চালু করেন। বিভিন্ন ধর্মের ভালো দিক গুলি নিয়ে তিনি প্রতি রবিবার তার একটি স্বতন্ত্র ধর্মে দীক্ষা দান করাতেন।

Hey, My Name is Priyanka From Diamond Harbour, West Bengal & I Have Been Blogging Since 3 Years Ago. I Have 10+ Websites Which I Manage by Myself. I completed my graduation in philosophy.

Leave a Comment