বিজয়নগর সাম্রাজ্যের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা আলোচনা কর

WhatsApp Group (Join Now) Join Now
Telegram Group (Join Now) Join Now
3.3/5 - (3 votes)

এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা বিজয়নগর সাম্রাজ্যের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা আলোচনা কর প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করবো। চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্য ভাগ হইতে দীর্ঘ তিন শতাব্দী ধরিয়া বিজয়নগর সাম্রাজ্য দাক্ষিণাত্যের তথা সমগ্র ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করিয়াছিল। সুদূর দাক্ষিণাত্যে মুসলমান আক্রমণ প্রতিহত করিয়া এই সাম্রাজ্য হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতি রক্ষা করিতে সক্ষম হইয়াছিল ।

বিজয়নগর সাম্রাজ্যের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা আলোচনা কর

এক নজরে

সমসাময়িক সাহিত্য গ্রন্থ ও নথি থেকে জানা যায় যে বিজয়নগর সাম্রাজ্য বিপ্রুল (ব্রাহ্মণ), রাজুলু (ক্ষত্রিয়), মতিকিরাতলু (বৈশ্য) এবং নলবজাতীয় (শূদ্র) এই চাতুর্বর্ণ প্রচলিত ছিল। তবে সম্রাট কোন একটি বর্ণকে বিশেষ সুবিধা দিতেন না সমাজের সব বর্ণ সমান অধিকার পেতো।

বিজয়নগর সাম্রাজ্যে আগত বিদেশী পর্যটকদের বর্ণনা থেকে এটা স্পষ্ট যে বিজয়নগর সাম্রাজ্য ছিল ধন-সম্পদে সমৃদ্ধ। বিজয়নগর সাম্রাজ্যের উন্নতির কারণ ছিল মূলত উন্নত কৃষি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পের জন্য।

এখানে বসবাসকারী উচ্চ বর্ণের মানুষদের জীবনযাত্রার মান ছিল উন্নত ধরনে। তাই পর্তুগালের ডমিঙ্গো পিয়াস, ইতালির নিকোলি কন্টি এবং পারস্যের আবদুর রাজ্জাকের বিদেশী পর্যটকরা বিজয়নগরের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে খুব প্রশংসা করেছেন।

বিদেশী পর্যটকগণের বিবরণ

এই সাম্রাজ্যের সুখ্যাতি দেশ-বিদেশে এত ছড়াইয়া পড়িয়াছিল যে দেশ বিদেশ হইতে পর্যটকগণ এই রাজ্য পরিভ্রমণে আসিয়াছিলেন। এইসকল বিদেশী পর্যটকগণের বিবরণ এবং সমসাময়িক সাহিত্য ও লিপি হইতে বিজয়নগরের শাসনব্যবস্থা, তার শক্তি ও সমৃদ্ধি, সমাজ ও সংস্কৃতি প্রভৃতি সম্বন্ধে একটি সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করা যায় ।

🔥আরও পড়ুনঃ-

👉 বিজয়নগর সাম্রাজ্য (1336 -1646)

শাসনব্যবস্থা (Administration):

শাসন ব্যবস্থার সামরিক প্রভাব

বিদেশী পর্যটকগণ প্রায় সকলেই একবাক্যে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের শাসনব্যবস্থার যথেষ্ট প্রশংসা করিয়া গিয়াছেন। এ কথা ভুলিলে চলিবে না যে বিজয়নগরকে উত্থানের পর হইতেই অনবরত যুদ্ধবিগ্রহে লিপ্ত থাকিতে হইয়াছে।

তার ইতিহাস যেন যুদ্ধ-বিগ্রহেরই ইতিহাস । সেইজন্য তার শাসনব্যবস্থায়ও সামরিক প্রভাব প্রতিফলিত হইবে ইহাতে আশ্চর্যের বিশেষ কিছুই নাই।

একচ্ছত্র অধিপতি সম্রাট

রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আসনে অধিষ্ঠিত থাকিতেন সম্রাট, তার ক্ষমতা ছিল একচ্ছত্র এবং সর্বব্যাপী ; সামরিক, বেসামরিক ও বিচার-সংক্রান্ত সকল ক্ষমতার একমাত্র অধিকারী ছিলেন সম্রাট। কিন্তু সম্রাটগণ সাধারণতঃ সীমাহীন স্বেচ্ছাচারের পরিচয় দিতেন না।

রাজতন্ত্রের পরা (মন্ত্রিসভা রাজ কর্মচারী বৃন্দ)

প্রজার মঙ্গল ও জনমতের প্রতি তাঁহারা দৃষ্টি রাখিতেন। কৃষ্ণদেব রায় রচিত ‘আমুক্ত মাল্যদা’ নামক গ্রন্থে পরিষ্কার লিখিত আছে যে “ধর্মের প্রতি লক্ষ্য রাখিয়া রাজ্য শাসন করাই রাজার প্রধান কর্তব্য।” শাসনকার্যে সম্রাটকে সাহায্য করিবার জন্য একটি মন্ত্রীসভা ছিল।

মন্ত্রীগণ যোগ্যতা অনুসারে সমস্ত শ্রেণী হইতেই নিযুক্ত হইতেন। মন্ত্রী ছাড়াও রাজ কোষাধ্যক্ষ, বাণিজ্য-সচিব, পুলিশ বাহিনীর অধিনায়ক প্রভৃতি বিভিন্ন পর্যায়ের রাজকর্মচারিগণও শাসনকালে সম্রাটকে সাহায্য করিতেন।

প্রাদেশিক শাসনকর্তা

শাসনকার্যের সুবিধার জন্য সমগ্র রাজ্যটি ছয়টি প্রদেশে বিভক্ত ছিল। প্রাদেশিক শাসনকর্তাগণ ‘নায়ক’ নামে পরিচিত ছিলেন। সাধারণতঃ রাজপরিবার হইতে অথবা অভিজাত শ্রেণী হইতে এই ‘নায়ক’গণকে নিযুক্ত করা হইত।

তাঁহারা প্রায়ই প্রভূত ক্ষমতার অধিকারী হইতেন। এইখানেই ছিল বিজয়নগরের শাসনব্যবস্থার দুর্বলতা; কারণ কেন্দ্রীয় শাসন দুর্বল হইলেই তাঁহারা বিদ্রোহী হইবার চেষ্টা করিতেন এবং এই জন্যই অবশেষে সাম্রাজ্যের পতন হইয়াছিল ।

গ্রাম্য স্বায়ত্তশাসন

প্রদেশগুলি আবার জেলা (ভেংটি), মহকুমা (নাডু), পরগণা (সীমা), গ্রাম প্রভৃতি বিভিন্ন ক্ষুদ্র হইতে ক্ষুদ্রতর অংশে বিভক্ত ছিল; বিজয়নগরের শাসনব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল গ্রামগুলির স্বায়ত্তশাসন।

গ্রাম্য পঞ্চায়েতের হস্তে ন্যস্ত থাকিত পুলিশ, বিচার ও স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব। ‘মহানায়কাচার্য’ নামক একশ্রেণীর কর্মচারীর মাধ্যমে সম্রাট গ্রামগুলির সহিত যোগাযোগ রক্ষা করিতেন ।

রাজস্ব পৃথক দপ্তর

ভূমি রাজস্বই ছিল সরকারী আয়ের প্রধান উৎস। ভূমির উর্বরতা অনুযায়ী উৎপন্ন শস্যের এক ষষ্ঠাংশ ভূমি-রাজস্ব নির্ধারিত হইত। অর্থ বা ফসল উভয় প্রকারেই রাজস্ব গ্রহণের ব্যবস্থা ছিল। শুষ্ক, থেয়া, পথকর, শিল্পকর প্রভৃতি হইতেও সরকারী আয় হইত। রাজস্ব-সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যের জন্য একটি পৃথক দপ্তর সৃষ্টি হইয়াছিল ।

বিচার ব্যবস্থা

সম্রাট স্বয়ং ছিলেন সর্বোচ্চ বিচারক ও আইনপ্রণেতা। তবে তিনি সুষ্ঠুভাবে বিচারকার্য পরিচালনার জন্য অনেক বিচারক নিযুক্ত করিতেন।

তিনি প্রচলিত রীতি-নীতির উপর ভিক্তি করিয়াই আইন প্রণয়ন করিতেন। দণ্ডবিধি সাধারণতঃ একটু কঠোরই ছিল। পর্তুগীজ পর্যটক ডোমিনিগো পায়েজ (Dominigos Paes – 1522) বিজয়নগরের সামরিক বাহিনীর যথেষ্ট প্রশংসা করিয়াছেন ।

সামরিক বাহিনী

সাম্রাজ্যের সৈন্যবাহিনী ছিল বিশাল; পদাতিক ও অশ্বারোহী বাহিনী, উষ্ট্রবাহিনী, হস্তীবাহিনী, এমনকি, গোলন্দাজবাহিনী লইয়াও এই সৈন্যবাহিনী গঠিত ছিল। তবে দাক্ষিণাত্যের সুলতানী রাজ্যগুলির চাইতে অনেকক্ষেত্রে তাহা দুর্বল ছিল।

বৈদেশিক পর্যটকগণের প্রশংসা

কিন্তু তাহা সত্ত্বেও ইতালীয় পর্যটক নিকোলা কণ্টি (Nicolo Conti – 1420) বিজয়নগর পরিভ্রমণ করিয়া বিজয়নগরের সম্রাটকে ভারতের শ্রেষ্ঠ নরপতি বলিয়া অভিহিত করিয়া গিয়াছেন।

পারস্যের রাজার রাষ্ট্রদূত রূপে আবদুর রেজাক ১৪৪২ খ্রীষ্টাব্দে বিজয়নগরে আসিয়াছিলেন; তিনিও বিজয়নগরের শাসনব্যবস্থা যথেষ্ট উন্নত ধরণের ছিল বলিয়া লিখিয়া গিয়াছেন ।

সমাজ জীবন (Social Condition):

বিভিন্ন শ্রেণী, ব্রাহ্মণ ও স্ত্রীজাতির স্থান

বিজয়নগরের সমাজ-জীবন ছিল বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত। সমাজে ব্রাহ্মণগণ সর্বাধিক সম্মান লাভ করিতেন। রাজনীতিক্ষেত্রেও তাঁহাদের যথেষ্ট প্রভাব ছিল।

সমাজে স্ত্রীজাতির যথেষ্ট সম্মান ছিল, এবং অনেক ক্ষেত্রে তাঁহারা পুরুষের সঙ্গে সমান অংশ গ্রহণ করিতেন। নারীগণ শিল্প, সঙ্গীত, অসিচালনা, এমন কি মল্লযুদ্ধেও শিক্ষালাভ করিতেন। নারী বিচারকেরও উল্লেখ পাওয়া যায়।

বহুবিবাহ, বাল্যবিবাহ ও সতীদাহ প্রথা

তবে বিত্তশালীদের মধ্যে বহু বিবাহ প্রথা, এবং সাধারণতঃ বাল্য বিবাহ প্রচলিত ছিল। নিকোলা কন্টির বিবরণ হইতে জানা যায় যে তখন সতীদাহ প্রথার প্রচলন ছিল।

এগুলি নিঃসন্দেহে তদানীন্তন হিন্দু সমাজের দুর্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করিয়াছিল। বিজয়নগরবাসীদের অনেকে বিষ্ণুর উপাসক ছিলেন। বিজয়নগরের সম্রাটগণ হিন্দুধর্মাবলম্বী ছিলেন বটে কিন্তু তাঁহারা অন্য ধর্মের প্রতি অনুদার ছিলেন না।

অর্থনৈতিক জীবন (Economic Condition):

বিজয়নগর শহর

বিদেশী পর্যটকগণের বিবরণ হইতে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের সমৃদ্ধির কথা জানিতে পারা যায়। নিকোলা কটি বলিয়াছেন যে বিজয়নগর সহরটির পরিধি ছিল প্রায় ষাট মাইল। এডোয়ার্ডো বারবোসা (Edoardo Barbosa) এই নগরকে অত্যন্ত জনবহুল সমৃদ্ধ নগর বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন ।

পারস্থ দূত আবদুর রজাক বিজয়নগরের সমৃদ্ধির কথা উল্লেখ করিতে যাইয়া বলিয়াছেন যে এখানে অধিবাসীগণ অনেকেই নানারূপ মূল্যবান অলঙ্কার ব্যবহার করিতেন।

খাদ্রব্যের প্রাচুর্য্য উন্নত কৃষিকার্য

দেশের খাদ্যদ্রব্যের প্রাচুর্যের কথা উল্লেখ করিয়া পায়েজ বলিয়াছেন যে ‘বিজয়নগর পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা খা্যদ্রব্যে সমৃদ্ধ নগরী। “This is the best provided city in the world,” – Paes বস্তুত: বিজয়নগর সাম্রাজ্যের সর্বত্রই কৃষি যথেষ্ট উন্নতি লাভ করিয়াছিল; কৃষির উন্নতির উপরই জনসাধারণের সমৃদ্ধি নির্ভর করিত । কৃষির উন্নতির জন্য রাষ্ট্র হইতে সেচ ব্যবস্থায় উৎসাহ দান করা হইত।

শিল্পোন্নতি ‘সঙ্ঘ’ (Guild)

কৃষিকার্য ছাড়াও বস্ত্রশিল্প, মৃৎশিল্প, খনিশিল্প ও ধাতুশিল্পেরও যথেষ্ট উন্নতি দেখা দিয়াছিল। বিভিন্ন শিল্পের শিল্পকারগণ ও ব্যবসায়ীগণ পৃথক পৃথক ‘সঙ্ঘ’ (Guild) স্থাপন করিয়া নিজেদের উন্নতি সাধন করিতেন।

ব্যবসা-বাণিজ্য

আবদুর রজাকের বিবরণ হইতে বাণিজ্যের দিক দিয়া যথেষ্ট উন্নত ছিল। জানা যায় যে বিজয়নগর ব্যবসা কালিকট ছিল মালাবার উপকূলের সর্বশ্রেষ্ঠ বন্দর। বিজয়নগরের বণিকগণ ব্রহ্মদেশ, মালয়- দ্বীপপুঞ্জ, চীন, পারস্য আরব, পর্তুগাল, আলেকজান্দ্রিয়া প্রভৃতি স্থানের সহিত বাণিজ্য করিত।

সংস্কৃতি (Cultural life):

সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা ‘অষ্টদিগগজ’

বিজয়নগর সাম্রাজ্য সেই সময় হিন্দু সভ্যতা ও সংস্কৃতির কেন্দ্ররূপে গড়িয়া উঠিয়াছিল। বিজয়নগর সম্রাটগণের পৃষ্ঠপোষকতায় সংস্কৃত, তেলেগু, তামিল ও কানাড়ী ভাষার যথেষ্ট উন্নতি সাধিত হইয়াছিল। কবি ও সাহিত্যিকদের তাঁহারা মুক্ত হস্তে দান করিতেন।

আটজন খ্যাতনামা কবি (‘অষ্টদিগ গজ’) কৃষ্ণদেব রায়ের রাজসভা অলঙ্কৃত করিতেন; কৃষ্ণদেব রায় নিজেই একজন সুসাহিত্যিক ছিলেন, ‘আমুক্ত-মাল্যদা’ তাঁহারই প্রণীত একখানা উৎকৃষ্ট গ্রন্থ।

স্থাপত্য ও ভাস্কর্য দক্ষিণ ভারতীয় কৃষ্টি

স্থাপত্যশিল্পেও বিজয়নগর যথেষ্ট উন্নতি লাভ করিয়াছিল। বহু সুরম্য প্রাসাদ ও মন্দির এই সময়ে নির্মিত হইয়াছিল। ‘হাজার মন্দির’ ও ‘বিঠল স্বামী মন্দির’ আজও বিজয়নগরের স্থাপত্য শিল্পের সাক্ষ্য বহন করিতেছে। ইহার মধ্যে স্থাপত্য ও ভাস্কর্যের একটি নূতন বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায় ৷

চিত্র-শিল্প ও সঙ্গীত শাস্ত্রও এই সময়ে যথেষ্ট উৎকর্ষ লাভ করিয়াছিল। এক কথায় দক্ষিণ ভারতীয় কৃষ্টি বিজয়নগর সাম্রাজ্যে চরম অভিব্যক্তি লাভ করিয়াছিল। বৈদেশিক পর্যটকগণের লেখাতেও তাহার প্রচুর প্রমাণ পাওয়া যায় ৷

উপসংহার

উপরে উল্লেখিত বিজয়নগর সাম্রাজ্যের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা আলোচনা কর প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় যে বিজয়নগর সাম্রাজ্য সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে ছিল খুবই উন্নত। সমাজে ধর্মের প্রভাব ছিল এবং সমাজে চতুর বর্ণের ব্যবস্থা ছিল। তবে এর অর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে এখনকার উত্তরাধিকারে অবদান ছিল অপরিসীম।

FAQs

প্রশ্ন: বিজয়নগরের সোনার মুদ্রার নাম কি ছিল?

উত্তর: প্যাগোডা ছিল বিজয়নগরের সোনার মুদ্রার ৷

প্রশ্ন: বিজয়নগর সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?

উত্তর: বিজয়নগর সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ কর্ণাটকের হাম্পিতে দেখতে পাওয়া যায় ৷

প্রশ্ন: বিজয়নগর সাম্রাজ্যের দুজন কবির নাম কি?

উত্তর: বিজয়নগর সাম্রাজ্যের দুজন কবি হলেন শ্রীনাথ ও কুমারব্যাস ৷

প্রশ্ন: বিজয়নগর সাম্রাজ্য কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

উত্তর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য তুঙ্গভদ্রা নদীর তীরে নদীর তীরে অবস্থিত ৷

প্রশ্ন: বিজয়নগর সাম্রাজ্য আগত দুজন বিদেশী পর্যটকের নাম লেখ?

উত্তর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য আগত দুজন বিদেশী পর্যটক হলেন নিকোলো কোন্টি যিনি 1420 সালে ইতালি থেকে এসেছিলেন এবং আবদুর রজ্জাক যিনি 1443 সালে পারস্য থেকে এসেছিলেন।

Hey, My Name is Priyanka From Diamond Harbour, West Bengal & I Have Been Blogging Since 3 Years Ago. I Have 10+ Websites Which I Manage by Myself. I completed my graduation in philosophy.

Leave a Comment